কিচেন ক্লিনিং নিয়ে কয়েকটি টিপস

কিচেন ক্লিনিং নিয়ে কয়েকটি টিপস

কিচেনের নিত্য প্রয়োজনীয় কিছু জিনিস আছে যে গুলো ক্লিন করতে ও রাখতে অনেক কষ্টকর হয় । কিচেন ক্লিনিং নিয়ে কয়েকটি টিপস আছে যে গুলো ব্যবহার করলে খুব সহজে কিচেন ক্লিনিং করা যায় ।

TIPS (1) –  কিচেনের প্রয়োজনীয় জিনিসপত্র একেবারে নতুনের মতো ঝকঝকে- চকচকে করতে হলে প্রথমে এই টিপসে

একটি লিকোয়েড তৈরি করতে হবে । আর এই লিকোইয়েডটি বানিয়ে একটা খালি বোতলে রেখে ক্লিনিং এর কাজে ব্যবহার

করা যাবে । প্রথমে একটি খালি মগে দিতে হবে পরিমাণ মতো ডিশওয়াশ তারপর দিতে হবে ৩ চামচ ভিনেগার তারপর দিতে হবে ১/২চা চামচ বেকিং সোডা শেষে একটু পানি দিয়ে হালকা নেড়ে তৈরি করতে হবে হোমমেট কিচেন ক্লিনিং । এবং এই লিকোয়েড টা দিয়ে কিচেন ক্লিন করলে , রান্নাঘরে থাকা পিপড়ে ও পোকা আর রান্নাঘরে যদি দুর্গন্ধ জাতীয় কিছু থাকে তাহলে তা এক নিমিষেই চলে যাবে ।

TIPS (2) –  রান্নাঘরে সব চেয়ে প্রয়োজনীয় জিনিসটা হলো চুলা । যেটা প্রতিদিন প্রয়োজন মতো ব্যবহার করা হয় আর পরিষ্কারও রাখতে হয় । আর কিচেনে এই গ্যাসের চুলাকে ঝটপট ঝকঝকে চকচকে করতে এই টিপসটি ফলো করতে হবে । তো এখানে প্রথমে যে লিকোয়েড বানানো হয়েছিল তা থেকে অল্প একটু একটি তোলার সাহায্য নিয়ে চুলার উপরে চারিদিকে ছড়িয়ে দিতে হবে । তারপর এই তোলার মধ্যে  অল্প পরিমাণ বেকিং সোডা দিয়ে আবার চুলায় চারিদিকে দিয়ে দিতে হবে । এরপর বাসুন মাঝার জালি দিয়ে চুলার উপরটা ভালো করে পরিষ্কার করে নিতে হবে । এতে চুলার উপর বা চুলার আশেপাশে যে কালচে দাগ বা তেল মশলার দাগ পরে যায় তা সম্পূর্ণ চলে যাবে । এবং চুলা চকচকে করবে এবং জীবানুও থাকার সম্ভাবনা থাকবে না ।

TIPS (3) –  এখানে প্রথমে একটি পাতিলে জল গরম করে ফুটন্ত জলে ১চা চামচ ডেটল দিতে হবে । পরে ১চামচ ডিশওয়াশ দিয়ে সম্পূর্ণ ভাবে পরিষ্কার হওয়ার জন্য এখানে রেখে দিতে হবে রান্নার কাজে ব্যবহার করা চামচ ,ছুরি ,হান্ডবিটার ,ওয়েলব্রাশ।

কারন এ গুলো কাজ শেষে যখন সাবান দিয়ে ক্লিন করা হয় তখন তা ভালো করে পরিষ্কার হয় না । এই পদ্ধতিতে কিচেন টাওয়ালও ক্লিন করলে তা ১০০% জীবানু মুক্ত ভাবে পরিষ্কার হবে ।

TIPS (4) –  রান্নাঘরের মেঝেতে বিশেষ করে গরমকালে এর ফ্লোরের চারিদিকের কোনায় কোনায় মশা-মাছির, পোকার উপদ্রব বেড়ে যায় । এর জন্য মেঝেতে ছড়িয়ে দিতে হবে অল্প পরিমাণে বেকিং সোডা পরে ১চামচ ভিনেগার আর অল্প লিকোইয়েড ডিশওয়াস । পরে একটা গামছা বা টাওয়াল দিয়ে মেঝের চার কোনায় ও যেখানে এই গুলোর উপদ্রব বেশি সেইখানে ভালোভাবে মুছে দিতে হবে । এতে রান্না ঘরের ফ্লোরও পরিষ্কার হবে এবং ব্যাকটেরিয়াও চলে যাবে সাথে সুন্দর একটা সুগন্ধ আসবে ।

TIPS (5) –  ভাত রান্না করার পেসারকুকার সচরাচর সাধারন ভাবেই পরিষ্কার করা হয় । কিন্তু এর ঢাকনা ও ভিতরের অংশটা পরিষ্কার করতে খুব ঝামেলায় পড়তে হয় । বিশেষ করে বিভিন্ন রকমের খাদ্য কণায় জমে থেকে থেকে একটা কালো বা হলুদ স্পট এর সৃষ্টি হয় ।

তাই দাগ ম্যাজিক এর মতো তুলে ফেলতে এই টিপসটি অনুকরণ করতে হবে । প্রথমে পেসারকুকারের ঢাকনার মুখের উপর বেকিং সোডা এবং লেবুর রস দিয়ে ১০ মিনিট এর মতো রেখে দিতে হবে । আর যদি দাগটা আরও তিব্র হয় তাহলে আরও বেশি সময় বাড়িয়ে দিতে হবে ।

তারপর একটা বাদ দিয়ে দেয়া টুথব্রাশ দিয়ে এই দাগের অংশটাকে ভালোভাবে ঘষতে হবে । এবং এর আশেপাশে যদি এভাবে পাতলা দাগ থাকে তাহলে সেগুলো এই রকম ঘষতে হবে । পরে একটা টিস্যু দিয়ে পুরো ঢাকনা টা এবং এর উপরটা ভালো করে মুছে ফেলতে হবে । ফলে নিমিষেই দাগ গুলো মুছে যাবে ।

TIPS (6) –  বাড়িতে কমবেশি সবারই মিক্সার ব্লেন্ডার থাকে । আর এটি নিয়মিত পরিষ্কার করা খুবই কঠিন একটি কাজ । এর জন্য কিছু ছোট ছোট ছোট টিপস ফলো করলে তা অনেক সহজ ভাবেই করা সম্ভব । ব্লান্ডার ক্লিন করতে হলে একটা বাটিতে নিতে হবে পরিমাণ মতো পানি , ১চামচ ভিনেগার কিছুটা বেকিং সোডা এবং শেষে লিকোইয়ড ডিশওয়াস । তারপর একটি ব্রাশ দিয়ে এই লিকোইয়েডটির সাহায্য নিয়ে খুব সহজে ব্লান্ডারটিকে ক্লিন করা যাবে । তারপর একটি নরম কাপড় লিকোইয়েডটিতে ভিজিয়ে একটা কাটা চামচ দিয়ে ব্লান্ডারের ভিতরের অংশ এবং এর সাইডের অংশটাকে ভালো করে ক্লিন করতে হবে । পরে একটা ব্রাশ দিয়ে ব্লান্ডারের চারপাশটা সহজে পরিষ্কার করে নেয়া যাবে । এতে ব্লান্ডারের ভিতর পরিষ্কার করার কষ্ট অনেকটা কমে যাবে ।

TIPS (7) –  রান্না করার সময় কখনও ভাতের মাড় ,ডাল ,দুধ , বা অন্য কোন তরকারি উতলে গিয়ে অনেক সময় চুলার নিচের জায়গাটা খুবই নোংরা হয়ে যায় । আর এই জায়গা পরিষ্কার করার পর তা আবার নোংরা হবে তা কিন্তু স্বাভাবিক । আর এই জায়গা বার বার ক্লিন করতে খুবই খারাপ লাগে।

তাই এই গ্যাসের চুলার নিচে যদি নিউজপেপার বিচিয়ে দেওয়া হয় তাহলে রান্না বান্না করার সময় কোন কিছু উতলে পড়লে তা নিচে বিচিয়ে রাখা পেপারে পড়বে । ফলে বার বার চুলার নিচের জায়গাটা নষ্ট হবে না । এবং উতলে পড়লে শুধুমাত্র পেপারটা বদলে দিতে হবে ।

TIPS (8) –  রান্না ঘরের পেনটি প্রতিদিন যে কোন ভাবে রুটি গরম বা ডিম ভাজা ইত্যাদি ব্যবহার করা হয় । এতে পেনটি আস্তে আস্তে একটা শক্ত আস্তরণ পড়ে যায় । আর এটা মেঝে তুলাও যায় না । তাই এটা ক্লিন করতে হলে এটা চুলায় প্রথমে গ্যাস ON করে বসাতে হবে । পরে গরম পেনটির মধ্যে দিতে হবে বেকিং সোডা , ২-৩ টেবিল চামচ ভিনেগার পরে এক টুকরা লেবু নিয়ে কাটা চামচ দিয়ে পেনটির এই শক্ত আস্তরের উপর ঘষতে হবে ২ থেকে ৩ মিনিট । তারপর চুলা থেকে নামিয়ে জালি দিয়ে ঘষতে হবে খুব ভালো করে । পরে পানি দিয়ে পরিষ্কার করে নিতে হবে । ফলে পেনটি থেকে দাগ গুলো মুছে যাবে ।

TIPS (9) –  রান্না ঘরে যে চাকনি থাকে এবং এটি দীর্ঘ দিন ব্যবহারের ফলে মাঝখানের ঝালি গুলো ব্লক হয়ে যায় । এই অবস্থায় যদি জলন্ত চুলার উপরে ধরে রাখা হয় এবং গরম অবস্থায় চাকনিটিকে চুলার লোহার উপরে বাড়ি মেরে নেওয়া যায় তাহলে চাকনির এই ব্লকটা একেবারেই ক্লিন হয়ে যাবে।

TIPS (10) –  কাপে বা মগে চা কফি খাওয়ার পর এগুলোর ভিতরে কিন্তু প্রায় সময় দেখা যায় , একটা কালচে ছোপ পড়ে যায় । আর এই ছোপ গুলো অনেক বার সাবান দিয়ে পরিষ্কার করার পরও থেকে যায় । তাই এই পদ্ধতিটা করতে হবে । প্রথমে ছোপ পড়া কাপে দিতে হবে সামান্য পরিমাণ বেকিং সোডা ও ভিনেগার । পরে একটা টিস্যু দিয়ে হালকা করে কাপের ভিতরটা একটু ঘষে নিতে হবে । ফলে দেখা যাবে কাপ বা মগের ভিতরে সেই কালো ছোপ গুলো আর নেই । এবং পরে কাপ বা মগ গুলো ধুয়ে নেওয়ার পড়ে কাপ গুলো একদম নতুন এর মতো হয়ে যাবে ।

TIPS (11) –  যে কোন ঢাকনাযুক্ত কৌটা বেশিদিন রাখার পর আর খুলা যায় না । তবে এটা সহজেই খুলা সম্ভব । শুধুমাত্র ভারি কোন কিছু দিয়ে এটি উপর হালকা ভাবে আঘাত করলে হবে । তবে বেশি জুড়ে আঘাত করলে হবে নহ কারন কৌটাটার ঢাকনা ফেটে বা বাকা হয়ে যেতে পারে ।

TIPS (12) – রান্নাবান্নার পর সচরাচর কম বেশি সবারই হাত হলুদ হয়ে যায় । আর এই হলুদ হাতের দাগ গুলো খুব সহজেই উঠানো যায় । তার জন্য প্রয়োজন হাতে কিছুটা বেকিং সোডা ও সামান্য পানি নিতে হবে । এবং ওয়াশ করে নিতে হবে । খুব সহজে এতে হলুদ দাগ গুলো উঠে যাবে ।

TIPS (13) – রান্নাঘরের বেসিন অনেক ময়লা কালচে দাগ পড়ে যায় । এই টিপস টি ফলো করলে বেসিন তেমনি চকচকে করবে । তার জন্য বেসিনে বেকিং সোডা এবং বড় লবন দিয়ে দিতে হবে । খুব বেশি আবার দিতে হবে না তার প্রয়োজন নেই । এরপর একটি মাজুনি দিয়ে পুরো বেসিনটি আস্তে আস্তে মাজতে হবে । কিচ্ছুক্ষন মাজার পর বেসিনটি ওয়াস করে নিতে হবে পানি দিয়ে । সপ্তাহে একবার এই পদ্ধতিটি ব্যবহার করলে বেসিনটি সব সময় এই রকম ঝকঝকে থাকবে ।

TIPS (14) – বেসিনের যে কলটি রয়েছে সেটাতে অনেক সময় মরিচা পড়ে যায় । এটি খুব সহজেই পরিষ্কার করা যায় । তার জন্য লাগবে এক টুকরো লেবু এবং এই লেবুর রস দিয়ে কলের উপর থেকে নিচ পর্যন্ত ঘষতে হবে । কিচ্ছুক্ষন ঘষার পর কলটি পানি দিয়ে ক্লিন করতে হবে । এতে কলটি খুব চকচকে হয়ে যাবে । এভাবেই খুব সহজে ঘরোয়া পদ্ধতি ব্যবহার করলে রান্না ঘরের দৈনন্দিন কাজ অনেক সহজ ভাবে করে নেওয়া যায় ।
 

 

 

 

 

 

 

 

 

 

 

 

 

 

 

 

 

 

 

 

 

 

 

 

* টুকিটাকি *

 

 

কিচেনের নিত্য প্রয়োজনীয় কিছু জিনিস আছে যে গুলো ক্লিন করতে ও রাখতে অনেক কষ্টকর হয় । কিচেন ক্লিনিং নিয়ে

কয়েকটি টিপস আছে যে গুলো ব্যবহার করলে খুব সহজে কিচেন ক্লিনিং করা যায় ।

TIPS (1) –  কিচেনের প্রয়োজনীয় জিনিসপত্র একেবারে নতুনের মতো ঝকঝকে- চকচকে করতে হলে প্রথমে এই টিপসে

একটি লিকোয়েড তৈরি করতে হবে । আর এই লিকোইয়েডটি বানিয়ে একটা খালি বোতলে রেখে ক্লিনিং এর কাজে ব্যবহার

করা যাবে । প্রথমে একটি খালি মগে দিতে হবে পরিমাণ মতো ডিশওয়াশ তারপর দিতে হবে ৩ চামচ ভিনেগার তারপর

দিতে হবে ১/২চা চামচ বেকিং সোডা শেষে একটু পানি দিয়ে হালকা নেড়ে তৈরি করতে হবে হোমমেট কিচেন ক্লিনিং । এবং

এই লিকোয়েড টা দিয়ে কিচেন ক্লিন করলে , রান্নাঘরে থাকা পিপড়ে ও পোকা আর রান্নাঘরে যদি দুর্গন্ধ জাতীয় কিছু থাকে

তাহলে তা এক নিমিষেই চলে যাবে ।

TIPS (2) –  রান্নাঘরে সব চেয়ে প্রয়োজনীয় জিনিসটা হলো চুলা । যেটা প্রতিদিন প্রয়োজন মতো ব্যবহার করা হয় আর পরিষ্কারও

রাখতে হয় । আর কিচেনে এই গ্যাসের চুলাকে ঝটপট ঝকঝকে চকচকে করতে এই টিপসটি ফলো করতে হবে । তো এখানে প্রথমে

যে লিকোয়েড বানানো হয়েছিল তা থেকে অল্প একটু একটি তোলার সাহায্য নিয়ে চুলার উপরে চারিদিকে ছড়িয়ে দিতে হবে । তারপর

এই তোলার মধ্যে  অল্প পরিমাণ বেকিং সোডা দিয়ে আবার চুলায় চারিদিকে দিয়ে দিতে হবে । এরপর বাসুন মাঝার জালি দিয়ে চুলার

উপরটা ভালো করে পরিষ্কার করে নিতে হবে । এতে চুলার উপর বা চুলার আশেপাশে যে কালচে দাগ বা তেল মশলার দাগ পরে যায়

তা সম্পূর্ণ চলে যাবে । এবং চুলা চকচকে করবে এবং জীবানুও থাকার সম্ভাবনা থাকবে না ।

TIPS (3) –  এখানে প্রথমে একটি পাতিলে জল গরম করে ফুটন্ত জলে ১চা চামচ ডেটল দিতে হবে । পরে ১চামচ ডিশওয়াশ দিয়ে

সম্পূর্ণ ভাবে পরিষ্কার হওয়ার জন্য এখানে রেখে দিতে হবে রান্নার কাজে ব্যবহার করা চামচ ,ছুরি ,হান্ডবিটার ,ওয়েলব্রাশ ।

কারন এ গুলো কাজ শেষে যখন সাবান দিয়ে ক্লিন করা হয় তখন তা ভালো করে পরিষ্কার হয় না । এই পদ্ধতিতে কিচেন টাওয়ালও

ক্লিন করলে তা ১০০% জীবানু মুক্ত ভাবে পরিষ্কার হবে ।

TIPS (4) –  রান্নাঘরের মেঝেতে বিশেষ করে গরমকালে এর ফ্লোরের চারিদিকের কোনায় কোনায় মশা-মাছির, পোকার উপদ্রব বেড়ে

যায় । এর জন্য মেঝেতে ছড়িয়ে দিতে হবে অল্প পরিমাণে বেকিং সোডা পরে ১চামচ ভিনেগার আর অল্প লিকোইয়েড ডিশওয়াস । পরে

একটা গামছা বা টাওয়াল দিয়ে মেঝের চার কোনায় ও যেখানে এই গুলোর উপদ্রব বেশি সেইখানে ভালোভাবে মুছে দিতে হবে । এতে রান্না

ঘরের ফ্লোরও পরিষ্কার হবে এবং ব্যাকটেরিয়াও চলে যাবে সাথে সুন্দর একটা সুগন্ধ আসবে ।

TIPS (5) –  ভাত রান্না করার পেসারকুকার সচরাচর সাধারন ভাবেই পরিষ্কার করা হয় । কিন্তু এর ঢাকনা ও ভিতরের অংশটা পরিষ্কার

করতে খুব ঝামেলায় পড়তে হয় । বিশেষ করে বিভিন্ন রকমের খাদ্য কণায় জমে থেকে থেকে একটা কালো বা হলুদ স্পট এর সৃষ্টি হয় ।

তাই দাগ ম্যাজিক এর মতো তুলে ফেলতে এই টিপসটি অনুকরণ করতে হবে । প্রথমে পেসারকুকারের ঢাকনার মুখের উপর বেকিং সোডা

এবং লেবুর রস দিয়ে ১০ মিনিট এর মতো রেখে দিতে হবে । আর যদি দাগটা আরও তিব্র হয় তাহলে আরও বেশি সময় বাড়িয়ে দিতে হবে ।

তারপর একটা বাদ দিয়ে দেয়া টুথব্রাশ দিয়ে এই দাগের অংশটাকে ভালোভাবে ঘষতে হবে । এবং এর আশেপাশে যদি এভাবে পাতলা দাগ থাকে

তাহলে সেগুলো এই রকম ঘষতে হবে । পরে একটা টিস্যু দিয়ে পুরো ঢাকনা টা এবং এর উপরটা ভালো করে মুছে ফেলতে হবে । ফলে নিমিষেই

দাগ গুলো মুছে যাবে ।

TIPS (6) –  বাড়িতে কমবেশি সবারই মিক্সার ব্লেন্ডার থাকে । আর এটি নিয়মিত পরিষ্কার করা খুবই কঠিন একটি কাজ । এর জন্য কিছু ছোট

ছোট ছোট টিপস ফলো করলে তা অনেক সহজ ভাবেই করা সম্ভব । ব্লান্ডার ক্লিন করতে হলে একটা বাটিতে নিতে হবে পরিমাণ মতো পানি , ১চামচ

ভিনেগার কিছুটা বেকিং সোডা এবং শেষে লিকোইয়ড ডিশওয়াস । তারপর একটি ব্রাশ দিয়ে এই লিকোইয়েডটির সাহায্য নিয়ে খুব সহজে ব্লান্ডারটিকে

ক্লিন করা যাবে । তারপর একটি নরম কাপড় লিকোইয়েডটিতে ভিজিয়ে একটা কাটা চামচ দিয়ে ব্লান্ডারের ভিতরের অংশ এবং এর সাইডের অংশটাকে

ভালো করে ক্লিন করতে হবে । পরে একটা ব্রাশ দিয়ে ব্লান্ডারের চারপাশটা সহজে পরিষ্কার করে নেয়া যাবে । এতে ব্লান্ডারের ভিতর পরিষ্কার করার কষ্ট

অনেকটা কমে যাবে ।

TIPS (7) –  রান্না করার সময় কখনও ভাতের মাড় ,ডাল ,দুধ , বা অন্য কোন তরকারি উতলে গিয়ে অনেক সময় চুলার নিচের জায়গাটা খুবই নোংরা

হয়ে যায় । আর এই জায়গা পরিষ্কার করার পর তা আবার নোংরা হবে তা কিন্তু স্বাভাবিক । আর এই জায়গা বার বার ক্লিন করতে খুবই খারাপ লাগে।

তাই এই গ্যাসের চুলার নিচে যদি নিউজপেপার বিচিয়ে দেওয়া হয় তাহলে রান্না বান্না করার সময় কোন কিছু উতলে পড়লে তা নিচে বিচিয়ে রাখা পেপারে

পড়বে । ফলে বার বার চুলার নিচের জায়গাটা নষ্ট হবে না । এবং উতলে পড়লে শুধুমাত্র পেপারটা বদলে দিতে হবে ।

TIPS (8) –  রান্না ঘরের পেনটি প্রতিদিন যে কোন ভাবে রুটি গরম বা ডিম ভাজা ইত্যাদি ব্যবহার করা হয় । এতে পেনটি আস্তে আস্তে একটা শক্ত

আস্তরণ পড়ে যায় । আর এটা মেঝে তুলাও যায় না । তাই এটা ক্লিন করতে হলে এটা চুলায় প্রথমে গ্যাস ON করে বসাতে হবে । পরে গরম পেনটির

মধ্যে দিতে হবে বেকিং সোডা , ২-৩ টেবিল চামচ ভিনেগার পরে এক টুকরা লেবু নিয়ে কাটা চামচ দিয়ে পেনটির এই শক্ত আস্তরের উপর ঘষতে হবে

২ থেকে ৩ মিনিট । তারপর চুলা থেকে নামিয়ে জালি দিয়ে ঘষতে হবে খুব ভালো করে । পরে পানি দিয়ে পরিষ্কার করে নিতে হবে । ফলে পেনটি থেকে

দাগ গুলো মুছে যাবে ।

TIPS (9) –  রান্না ঘরে যে চাকনি থাকে এবং এটি দীর্ঘ দিন ব্যবহারের ফলে মাঝখানের ঝালি গুলো ব্লক হয়ে যায় । এই অবস্থায় যদি জলন্ত চুলার উপরে

ধরে রাখা হয় এবং গরম অবস্থায় চাকনিটিকে চুলার লোহার উপরে বাড়ি মেরে নেওয়া যায় তাহলে চাকনির এই ব্লকটা একেবারেই ক্লিন হয়ে যাবে ।

TIPS (10) –  কাপে বা মগে চা কফি খাওয়ার পর এগুলোর ভিতরে কিন্তু প্রায় সময় দেখা যায় , একটা কালচে ছোপ পড়ে যায় । আর এই ছোপ গুলো  

অনেক বার সাবান দিয়ে পরিষ্কার করার পরও থেকে যায় । তাই এই পদ্ধতিটা করতে হবে । প্রথমে ছোপ পড়া কাপে দিতে হবে সামান্য পরিমাণ বেকিং সোডা

ও ভিনেগার । পরে একটা টিস্যু দিয়ে হালকা করে কাপের ভিতরটা একটু ঘষে নিতে হবে । ফলে দেখা যাবে কাপ বা মগের ভিতরে সেই কালো ছোপ গুলো

আর নেই । এবং পরে কাপ বা মগ গুলো ধুয়ে নেওয়ার পড়ে কাপ গুলো একদম নতুন এর মতো হয়ে যাবে ।

TIPS (11) –  যে কোন ঢাকনাযুক্ত কৌটা বেশিদিন রাখার পর আর খুলা যায় না । তবে এটা সহজেই খুলা সম্ভব । শুধুমাত্র ভারি কোন কিছু দিয়ে এটি

উপর হালকা ভাবে আঘাত করলে হবে । তবে বেশি জুড়ে আঘাত করলে হবে নহ কারন কৌটাটার ঢাকনা ফেটে বা বাকা হয়ে যেতে পারে ।

TIPS (12) – রান্নাবান্নার পর সচরাচর কম বেশি সবারই হাত হলুদ হয়ে যায় । আর এই হলুদ হাতের দাগ গুলো খুব সহজেই উঠানো যায় । তার জন্য

প্রয়োজন হাতে কিছুটা বেকিং সোডা ও সামান্য পানি নিতে হবে । এবং ওয়াশ করে নিতে হবে । খুব সহজে এতে হলুদ দাগ গুলো উঠে যাবে ।

TIPS (13) – রান্নাঘরের বেসিন অনেক ময়লা কালচে দাগ পড়ে যায় । এই টিপস টি ফলো করলে বেসিন তেমনি চকচকে করবে । তার জন্য বেসিনে

বেকিং সোডা এবং বড় লবন দিয়ে দিতে হবে । খুব বেশি আবার দিতে হবে না তার প্রয়োজন নেই । এরপর একটি মাজুনি দিয়ে পুরো বেসিনটি আস্তে আস্তে

মাজতে হবে । কিচ্ছুক্ষন মাজার পর বেসিনটি ওয়াস করে নিতে হবে পানি দিয়ে । সপ্তাহে একবার এই পদ্ধতিটি ব্যবহার করলে বেসিনটি সব সময় এই রকম

ঝকঝকে থাকবে ।

TIPS (14) – বেসিনের যে কলটি রয়েছে সেটাতে অনেক সময় মরিচা পড়ে যায় । এটি খুব সহজেই পরিষ্কার করা যায় । তার জন্য লাগবে এক টুকরো লেবু

এবং এই লেবুর রস দিয়ে কলের উপর থেকে নিচ পর্যন্ত ঘষতে হবে । কিচ্ছুক্ষন ঘষার পর কলটি পানি দিয়ে ক্লিন করতে হবে । এতে কলটি খুব চকচকে

হয়ে যাবে । এভাবেই খুব সহজে ঘরোয়া পদ্ধতি ব্যবহার করলে রান্না ঘরের দৈনন্দিন কাজ অনেক সহজ ভাবে করে নেওয়া যায় ।

 

 

 

 

 

* টুকিটাকি *

 

 

কিচেনের নিত্য প্রয়োজনীয় কিছু জিনিস আছে যে গুলো ক্লিন করতে ও রাখতে অনেক কষ্টকর হয় । কিচেন ক্লিনিং নিয়ে

কয়েকটি টিপস আছে যে গুলো ব্যবহার করলে খুব সহজে কিচেন ক্লিনিং করা যায় ।

TIPS (1) –  কিচেনের প্রয়োজনীয় জিনিসপত্র একেবারে নতুনের মতো ঝকঝকে- চকচকে করতে হলে প্রথমে এই টিপসে

একটি লিকোয়েড তৈরি করতে হবে । আর এই লিকোইয়েডটি বানিয়ে একটা খালি বোতলে রেখে ক্লিনিং এর কাজে ব্যবহার

করা যাবে । প্রথমে একটি খালি মগে দিতে হবে পরিমাণ মতো ডিশওয়াশ তারপর দিতে হবে ৩ চামচ ভিনেগার তারপর

দিতে হবে ১/২চা চামচ বেকিং সোডা শেষে একটু পানি দিয়ে হালকা নেড়ে তৈরি করতে হবে হোমমেট কিচেন ক্লিনিং । এবং

এই লিকোয়েড টা দিয়ে কিচেন ক্লিন করলে , রান্নাঘরে থাকা পিপড়ে ও পোকা আর রান্নাঘরে যদি দুর্গন্ধ জাতীয় কিছু থাকে

তাহলে তা এক নিমিষেই চলে যাবে ।

TIPS (2) –  রান্নাঘরে সব চেয়ে প্রয়োজনীয় জিনিসটা হলো চুলা । যেটা প্রতিদিন প্রয়োজন মতো ব্যবহার করা হয় আর পরিষ্কারও

রাখতে হয় । আর কিচেনে এই গ্যাসের চুলাকে ঝটপট ঝকঝকে চকচকে করতে এই টিপসটি ফলো করতে হবে । তো এখানে প্রথমে

যে লিকোয়েড বানানো হয়েছিল তা থেকে অল্প একটু একটি তোলার সাহায্য নিয়ে চুলার উপরে চারিদিকে ছড়িয়ে দিতে হবে । তারপর

এই তোলার মধ্যে  অল্প পরিমাণ বেকিং সোডা দিয়ে আবার চুলায় চারিদিকে দিয়ে দিতে হবে । এরপর বাসুন মাঝার জালি দিয়ে চুলার

উপরটা ভালো করে পরিষ্কার করে নিতে হবে । এতে চুলার উপর বা চুলার আশেপাশে যে কালচে দাগ বা তেল মশলার দাগ পরে যায়

তা সম্পূর্ণ চলে যাবে । এবং চুলা চকচকে করবে এবং জীবানুও থাকার সম্ভাবনা থাকবে না ।

TIPS (3) –  এখানে প্রথমে একটি পাতিলে জল গরম করে ফুটন্ত জলে ১চা চামচ ডেটল দিতে হবে । পরে ১চামচ ডিশওয়াশ দিয়ে

সম্পূর্ণ ভাবে পরিষ্কার হওয়ার জন্য এখানে রেখে দিতে হবে রান্নার কাজে ব্যবহার করা চামচ ,ছুরি ,হান্ডবিটার ,ওয়েলব্রাশ ।

কারন এ গুলো কাজ শেষে যখন সাবান দিয়ে ক্লিন করা হয় তখন তা ভালো করে পরিষ্কার হয় না । এই পদ্ধতিতে কিচেন টাওয়ালও

ক্লিন করলে তা ১০০% জীবানু মুক্ত ভাবে পরিষ্কার হবে ।

TIPS (4) –  রান্নাঘরের মেঝেতে বিশেষ করে গরমকালে এর ফ্লোরের চারিদিকের কোনায় কোনায় মশা-মাছির, পোকার উপদ্রব বেড়ে

যায় । এর জন্য মেঝেতে ছড়িয়ে দিতে হবে অল্প পরিমাণে বেকিং সোডা পরে ১চামচ ভিনেগার আর অল্প লিকোইয়েড ডিশওয়াস । পরে

একটা গামছা বা টাওয়াল দিয়ে মেঝের চার কোনায় ও যেখানে এই গুলোর উপদ্রব বেশি সেইখানে ভালোভাবে মুছে দিতে হবে । এতে রান্না

ঘরের ফ্লোরও পরিষ্কার হবে এবং ব্যাকটেরিয়াও চলে যাবে সাথে সুন্দর একটা সুগন্ধ আসবে ।

TIPS (5) –  ভাত রান্না করার পেসারকুকার সচরাচর সাধারন ভাবেই পরিষ্কার করা হয় । কিন্তু এর ঢাকনা ও ভিতরের অংশটা পরিষ্কার

করতে খুব ঝামেলায় পড়তে হয় । বিশেষ করে বিভিন্ন রকমের খাদ্য কণায় জমে থেকে থেকে একটা কালো বা হলুদ স্পট এর সৃষ্টি হয় ।

তাই দাগ ম্যাজিক এর মতো তুলে ফেলতে এই টিপসটি অনুকরণ করতে হবে । প্রথমে পেসারকুকারের ঢাকনার মুখের উপর বেকিং সোডা

এবং লেবুর রস দিয়ে ১০ মিনিট এর মতো রেখে দিতে হবে । আর যদি দাগটা আরও তিব্র হয় তাহলে আরও বেশি সময় বাড়িয়ে দিতে হবে ।

তারপর একটা বাদ দিয়ে দেয়া টুথব্রাশ দিয়ে এই দাগের অংশটাকে ভালোভাবে ঘষতে হবে । এবং এর আশেপাশে যদি এভাবে পাতলা দাগ থাকে

তাহলে সেগুলো এই রকম ঘষতে হবে । পরে একটা টিস্যু দিয়ে পুরো ঢাকনা টা এবং এর উপরটা ভালো করে মুছে ফেলতে হবে । ফলে নিমিষেই

দাগ গুলো মুছে যাবে ।

TIPS (6) –  বাড়িতে কমবেশি সবারই মিক্সার ব্লেন্ডার থাকে । আর এটি নিয়মিত পরিষ্কার করা খুবই কঠিন একটি কাজ । এর জন্য কিছু ছোট

ছোট ছোট টিপস ফলো করলে তা অনেক সহজ ভাবেই করা সম্ভব । ব্লান্ডার ক্লিন করতে হলে একটা বাটিতে নিতে হবে পরিমাণ মতো পানি , ১চামচ

ভিনেগার কিছুটা বেকিং সোডা এবং শেষে লিকোইয়ড ডিশওয়াস । তারপর একটি ব্রাশ দিয়ে এই লিকোইয়েডটির সাহায্য নিয়ে খুব সহজে ব্লান্ডারটিকে

ক্লিন করা যাবে । তারপর একটি নরম কাপড় লিকোইয়েডটিতে ভিজিয়ে একটা কাটা চামচ দিয়ে ব্লান্ডারের ভিতরের অংশ এবং এর সাইডের অংশটাকে

ভালো করে ক্লিন করতে হবে । পরে একটা ব্রাশ দিয়ে ব্লান্ডারের চারপাশটা সহজে পরিষ্কার করে নেয়া যাবে । এতে ব্লান্ডারের ভিতর পরিষ্কার করার কষ্ট

অনেকটা কমে যাবে ।

TIPS (7) –  রান্না করার সময় কখনও ভাতের মাড় ,ডাল ,দুধ , বা অন্য কোন তরকারি উতলে গিয়ে অনেক সময় চুলার নিচের জায়গাটা খুবই নোংরা

হয়ে যায় । আর এই জায়গা পরিষ্কার করার পর তা আবার নোংরা হবে তা কিন্তু স্বাভাবিক । আর এই জায়গা বার বার ক্লিন করতে খুবই খারাপ লাগে।

তাই এই গ্যাসের চুলার নিচে যদি নিউজপেপার বিচিয়ে দেওয়া হয় তাহলে রান্না বান্না করার সময় কোন কিছু উতলে পড়লে তা নিচে বিচিয়ে রাখা পেপারে

পড়বে । ফলে বার বার চুলার নিচের জায়গাটা নষ্ট হবে না । এবং উতলে পড়লে শুধুমাত্র পেপারটা বদলে দিতে হবে ।

TIPS (8) –  রান্না ঘরের পেনটি প্রতিদিন যে কোন ভাবে রুটি গরম বা ডিম ভাজা ইত্যাদি ব্যবহার করা হয় । এতে পেনটি আস্তে আস্তে একটা শক্ত

আস্তরণ পড়ে যায় । আর এটা মেঝে তুলাও যায় না । তাই এটা ক্লিন করতে হলে এটা চুলায় প্রথমে গ্যাস ON করে বসাতে হবে । পরে গরম পেনটির

মধ্যে দিতে হবে বেকিং সোডা , ২-৩ টেবিল চামচ ভিনেগার পরে এক টুকরা লেবু নিয়ে কাটা চামচ দিয়ে পেনটির এই শক্ত আস্তরের উপর ঘষতে হবে

২ থেকে ৩ মিনিট । তারপর চুলা থেকে নামিয়ে জালি দিয়ে ঘষতে হবে খুব ভালো করে । পরে পানি দিয়ে পরিষ্কার করে নিতে হবে । ফলে পেনটি থেকে

দাগ গুলো মুছে যাবে ।

TIPS (9) –  রান্না ঘরে যে চাকনি থাকে এবং এটি দীর্ঘ দিন ব্যবহারের ফলে মাঝখানের ঝালি গুলো ব্লক হয়ে যায় । এই অবস্থায় যদি জলন্ত চুলার উপরে

ধরে রাখা হয় এবং গরম অবস্থায় চাকনিটিকে চুলার লোহার উপরে বাড়ি মেরে নেওয়া যায় তাহলে চাকনির এই ব্লকটা একেবারেই ক্লিন হয়ে যাবে ।

TIPS (10) –  কাপে বা মগে চা কফি খাওয়ার পর এগুলোর ভিতরে কিন্তু প্রায় সময় দেখা যায় , একটা কালচে ছোপ পড়ে যায় । আর এই ছোপ গুলো  

অনেক বার সাবান দিয়ে পরিষ্কার করার পরও থেকে যায় । তাই এই পদ্ধতিটা করতে হবে । প্রথমে ছোপ পড়া কাপে দিতে হবে সামান্য পরিমাণ বেকিং সোডা

ও ভিনেগার । পরে একটা টিস্যু দিয়ে হালকা করে কাপের ভিতরটা একটু ঘষে নিতে হবে । ফলে দেখা যাবে কাপ বা মগের ভিতরে সেই কালো ছোপ গুলো

আর নেই । এবং পরে কাপ বা মগ গুলো ধুয়ে নেওয়ার পড়ে কাপ গুলো একদম নতুন এর মতো হয়ে যাবে ।

TIPS (11) –  যে কোন ঢাকনাযুক্ত কৌটা বেশিদিন রাখার পর আর খুলা যায় না । তবে এটা সহজেই খুলা সম্ভব । শুধুমাত্র ভারি কোন কিছু দিয়ে এটি

উপর হালকা ভাবে আঘাত করলে হবে । তবে বেশি জুড়ে আঘাত করলে হবে নহ কারন কৌটাটার ঢাকনা ফেটে বা বাকা হয়ে যেতে পারে ।

TIPS (12) – রান্নাবান্নার পর সচরাচর কম বেশি সবারই হাত হলুদ হয়ে যায় । আর এই হলুদ হাতের দাগ গুলো খুব সহজেই উঠানো যায় । তার জন্য

প্রয়োজন হাতে কিছুটা বেকিং সোডা ও সামান্য পানি নিতে হবে । এবং ওয়াশ করে নিতে হবে । খুব সহজে এতে হলুদ দাগ গুলো উঠে যাবে ।

TIPS (13) – রান্নাঘরের বেসিন অনেক ময়লা কালচে দাগ পড়ে যায় । এই টিপস টি ফলো করলে বেসিন তেমনি চকচকে করবে । তার জন্য বেসিনে

বেকিং সোডা এবং বড় লবন দিয়ে দিতে হবে । খুব বেশি আবার দিতে হবে না তার প্রয়োজন নেই । এরপর একটি মাজুনি দিয়ে পুরো বেসিনটি আস্তে আস্তে

মাজতে হবে । কিচ্ছুক্ষন মাজার পর বেসিনটি ওয়াস করে নিতে হবে পানি দিয়ে । সপ্তাহে একবার এই পদ্ধতিটি ব্যবহার করলে বেসিনটি সব সময় এই রকম

ঝকঝকে থাকবে ।

TIPS (14) – বেসিনের যে কলটি রয়েছে সেটাতে অনেক সময় মরিচা পড়ে যায় । এটি খুব সহজেই পরিষ্কার করা যায় । তার জন্য লাগবে এক টুকরো লেবু

এবং এই লেবুর রস দিয়ে কলের উপর থেকে নিচ পর্যন্ত ঘষতে হবে । কিচ্ছুক্ষন ঘষার পর কলটি পানি দিয়ে ক্লিন করতে হবে । এতে কলটি খুব চকচকে

হয়ে যাবে । এভাবেই খুব সহজে ঘরোয়া পদ্ধতি ব্যবহার করলে রান্না ঘরের দৈনন্দিন কাজ অনেক সহজ ভাবে করে নেওয়া যায় ।

Leave a Comment

Your email address will not be published. Required fields are marked *

Exit mobile version